প্রতিনিধি ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ১২:৫২:১৯ প্রিন্ট সংস্করণ
তাড়াশ-বারুহাঁস রোড সংলগ্ন হেদার- কুন্দইলের রাস্তাটি পাকা করনের জন্য এলাকাবাসীর প্রানের দাবি।
মোঃরবিউল করিম রনি:সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার চলন বিলের অন্ত র্ভুক্ত ৩নং সগুনা ইউনিয়ন এর ১নং ওয়ার্ডপর অন্তর্গত তাড়াশ- বারুহাঁস রোডের সংযোগ স্থল হেদার খাল হতে সান্দুরিয়া,ধাপ-তেতুলিয়া,ঝিনা-পাড়া হয়ে কুন্দইল পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি দিয়ে প্রতিনিয়ত আনুমানিক দশ হাজার লোক চলাচল করে।উক্ত রাস্তাটি কৃষির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যোগা যোগের একমাত্র মাধ্যম বটে।উক্ত রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য দেশর স্বাধীনতাত্তর সকল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, স্থানীয় চেয়ারম্যান,মেম্বার সহ জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচনের পূর্ব ও পরে সকলেই সাধারণ জনগণের সঙ্গে প্রতিশ্রুতি দিয়ে কৌশলগত ভাবে ভোট সংগ্রহ করেছেন এবং বিজয়ী হয়েছেন।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল বিএনপি,এরশাদের জাতীয় পার্টি,জাসদ সাংসদ সদস্যসহ সকলেই উক্ত রাস্তাটি পাকাকরণের আশ্বাস দিয়ে সকলের বারবার প্রতারনা করেছেন অত্র এলাকার সাধারণ জনগণের সঙ্গে।আসলেই কেউ কথা রাখে নি।সর্বশেষ নির্বাচনে সাধারণ জনগণ আস্থা রেখেছিলেন নিজ ইউনিয়নের সূর্য্য সন্তান বলে পরিচিত গরীব দুঃখী অসহায় মানুষের আস্থা ভাজন নেতা হিসাবে বিবেচিত তাড়াশ, রায়গঞ্জ এবং সলঙ্গা (সিরাজগঞ্জ-৩) এর মাননীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক আবদুল আজিজ এম,পি মহোদয় এর প্রতি।তিনি নির্বাচিত হয়েই হাজারো সান্দুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এক বিশাল জনসভায় জনতার উপস্থিতে কথা দিয়েছিলেন যে,তিনি নির্বাচিত হয়ে প্রথমেই “হেদার খাল হতে কুন্দইল এবং কুন্দইল হতে ধামাইচ বাজার হয়ে বোনপাড়- সিরাজগঞ্জ এর বিশ্বরোড এর সঙ্গে সংযোগ স্থল পর্যন্ত পাকাকরণ করে দিবেন।”সাধারণ জনগণ মাননীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক আব্দুল আজিজের দেওয়া প্রতি শ্রুতিটি পুরনের জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে পূনরায় স্মরণ করিয়ে দিলেন।সাধারণ জনগণ এখন মনে করেন,বর্তমান সরকারের আর মাত্র কয়েক মাস সময় হাতে আছে,এই স্বপ্ল সময়ের মধ্যেই উক্ত রাস্তাটি পাকাকরণ করা উচিত।তা না হলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের পক্ষে ব্যাপক ক্ষতি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।এমতাবস্থায় সাধারণ জনগণের মাঝে তুমুল সমালোচনার ঝর উঠেছে।